Wednesday, July 15, 2015

আলোই শক্তি,আলো পেলে এই দেশ শক্তি পাবে আর শক্তি পেলে এই দেশের উন্নয়ন হবে-সোলার প্যানেল বিতরণ অনুষ্ঠানে বললেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার ।


আজ ১৫ই জুলাই ২০১৫ রাঙ্গামাটির বনরুপাস্থ কাটাপাহাড় এলাকায় অবস্থিত ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে মাননীয় প্রধানমণ্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী রাঙ্গামাটি সদর উপজেলাধীন ৬নং বালুখালী ইউনিয়ন ও ৫নং বন্দুকভাঙ্গা ইউনিয়নে ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের ২য় পর্যায়ে টিআর,কাবিটা প্রকল্পের মাধ্যমে সোলার প্যানেল বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োযন করা হয় ।উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসেবে সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার,বিশেষ অথিতি হিসেবে রাঙ্গামাটি সদর উপজেলার চেয়ারম্যান বাবু অরুন কান্তি চাকমা,সভাপতি হিসেবে ৬নং বালুখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাবু বিজয়গিরি চাকমা উপস্থিত ছিলেন । বালুখালী,বন্দুকভাঙ্গা,মগবান ও জীপতুলী ইউনিয়নগুলোতে বিদ্যুতায়ন না হওয়াই বিভিন্ন দিক থেকে সুবিধাবঞ্চিত হয়ে আছেন বলে  অনুষ্ঠানে উপস্থিত বক্তারা অভিযোগ করেন । সদর উপজেলার ইউনিয়নগুলোতে বিদ্যুৎ না থাকাটা “বাতির নীচে অন্ধকার” বলে অনেকে আখ্যায়িত করেছেন । তারা বর্তমান প্রধানমণ্ত্রীর যে স্বপ্ন “ডিজিটাল বাংলাদেশ’’ গড়ার লক্ষ্যে বিদ্যুতের কোন বিকল্প নেই বলে উল্যেখ করে এই ৪টি ইউনিয়নে অতি শীঘ্রই বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন ।                    
প্রধান অথিতি শ্রী ঊষাতন তালুকদার বলেন আলোই শক্তি,আলো পেলে এই দেশ শক্তি পাবে আর শক্তি পেলে এই দেশের উন্নয়ন হবে । সোলারের মাধ্যমে বিদ্যুতের চাহিদা কিছুটা মেটাটে পারলেও পুরোপুরি  বিদ্যুতায়ন না হলে সাধারণ জনগণের অগ্রগতি অনেক পিছিয়ে পরবে । আর তাই পার্বত্য এলাকায়  বিদ্যুতায়নের জন্য তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং তিনি নিজেই বিদ্যুৎ মণ্ত্রীর কাছে গিয়ে আবেদন করেছেন বলে জানান । তার ফলস্বরূপ তিন পার্বত্য জেলায় বিদ্যুতায়নের জন্য ৫০০ কোটি টাকা অনুমোদন হয়েছে বলে উপস্থিত সকলকে অবগত করেন । এছাড়াও সুখী নীলগণ্জ ও হাসপাতাল এলাকার সংযোগ ব্রীজটি অবশ্যই করা হবে, রাঙ্গামাটি শহরের তবলছড়ি ব্রীজটি প্রশস্থ করা হবে যা ২/১ দিনের মধ্যে টেন্ডার হবে,চন্দ্রঘোণা ও বান্দরবনের সংযোগ ব্রীজটি ও (কর্ণফলীর উপরে) তৈরী করার প্রতিশ্রুতি দেন ।
আর গত কয়েকদিন আগে করে আসা ইউরোপ সফরেরও সফলতার কথ‍া বলে তিনি জাতিসংঘ থেকে শুরু করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দেশ ও সংস্থার পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য বার বার বলা হচ্ছে বলে উল্যেখ করার পাশাপাশি এটাকে চুক্তি বাস্তবায়নের একটা ইতিবাচক দিক বলে মন্তব্য করেন । এরপর  বিতরণ কর‍া এই সোলারের আলো দিয়ে রাত্রিবেলায় ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার কাজে ব্যবহারের ও সোলার প্যানেলগুলোকে যত্নসহকারে ব্যবহার করার জন্য বলেন ।





Sunday, July 5, 2015

General Assembly of UNPO affirms our support to the fullest implementation of CHT Accord and calls upon the Government of Bangladesh for declaring a roadmap for its speedy and proper implementation




The XII session of General Assembly of Unrepresented Nations and Peoples Organisation (UNPO) solemnly affirmed our support to the fullest implementation of CHT Accord of 1997 in its letter and spirits and called upon the Government of Bangladesh for declaring a timeline (roadmap) for speedy and proper implementation of the CHT Accord.
The XII Session of the UNPO General Assembly took place on 2-4 July 2015 in Brussels, Belgium. Around 45 representatives of 32 members, out of 46 UNPO members, attended the General Assembly. As a member of UNPO, from Chittagong Hill Tracts, Vice President of Parbatya Chatttagram Jana Samhati Samiti (PCJSS) and Member of Parliament of Bangladesh National Parliament Mr. Ushatan Talukder, Information and Publicity Secretary of PCJSS Mr. Mangal Kumar Chakma and human rights activist (CHT Foundation) Krishna R Chakma attended this General Assembly.
The UNPO General Assembly urged the Government of Bangladesh to take urgent initiatives for devolution of authority to the CHT Regional Council and three Hill District Councils, resolution of land disputes by amending the contradictory provisions of the CHT Land Disputes Resolution Commission Act 2001, withdrawal of all temporary camps and de facto military rule ‘Operation Uttoron’ (Operation Upliftment) from CHT, relocation of government-sponsored Bengali settlers outside the CHT, among others.
The UNPO General Assembly called upon the United Nations, the European Union and the International Community to support proper implementation of the CHT Accord with priority given to the land issue and good governance as well as to provide necessary economic assistance for CHT in line with the provisions of the CHT Accord and to exert their good offices upon Government of Bangladesh for implementation of the resolutions of the UNPFII adopted in 2011 about fullest implementation of the CHT Accord.
The UNPO General Assembly urged the government of Bangladesh to end the culture of impunity in order to ensure access to justice of indigenous Jumma people, including protection of women and girls as per commitment of the Government in the second cycle of the Human Rights Council’s Universal Periodic Review (UPR) and election commitment.
In the General Assembly, a new 11-member Presidency Committee was elected. Mr. Nasser Boladai, international representative of Balochiistan People's Party from Iran was elected as President and Mr. Abidirahman Mahdi, Secretary of International Relations of Ogaden National Liberation Front from Ogaden Somalis was elected Vice President

ইউএনপিও-এর ১২তম অধিবেশনে সময়সূচি ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা ঘোষণার মধ্য দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির দ্রুত ও যথাযথ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান

www.ushatantalukdermp.blogspot.com



আনরেপ্রেজেনটেড নেশন পিপলস অর্গাইজেশন (ইউএনপিও)-এর সাধারণ পরিষদের ১২তম অধিবেশন পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের প্রতি দ্ব্যর্থহীন সমর্থন জানিয়েছে এবং সময়সূচি ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা (রোডম্যাপ) ঘোষণার মধ্য দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির দ্রুত যথাযথ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

জুলাই ২০১৫ পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির তথ্য প্রচার সম্পাদক মঙ্গল কুমার চাকমার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, - জুলাই ২০১৫ তিনদিন ব্যাপী ইউএনপিও- সাধারণ পরিষদের ১২তম অধিবেশন বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস- অনুষ্ঠিত হয়। ইউএনপিও- ৪৬টি প্রতিনিধিত্বহীন জাতি (নেশন) জাতিগোষ্ঠীর (পিপলস) সদস্যদের মধ্যে ৩২টি জাতি জাতিগোষ্ঠীর প্রায় ৪৫ জন প্রতিনিধি এই ১২তম অধিবেশনে অংশগ্রহণ করেন। পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সহ সভাপতি সংসদ সদস্য উষাতন তালুকদার, তথ্য প্রচার সম্পাদক মঙ্গল কুমার চাকমা এবং মানবাধিকার কর্মী (সিএইচটি ফাউন্ডেশন) কৃষ্ণ আর চাকমা উক্ত সম্মেলনে যোগদান করেন।

উক্ত অধিবেশনে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে বিষয় হস্তান্তর কার্যকরকরণ, পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন ২০০১-এর বিরোধাত্মক ধারা সংশোধন পূর্বক ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি, অপারেশন উত্তরণসহ সকল অস্থায়ী ক্যাম্প প্রত্যাহার, সেটেলার বাঙালীদের পার্বত্য চট্টগ্রামের বাইরে সম্মানজনক পুনর্বাসনের দাবি জানানো হয়। সম্মেলনে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য সহায়তা প্রদানের জন্য জাতিসংঘ, ইউােপীয় ইউনিয়ন আন্তর্জাতিক সম্পদায়ের আহ্বান জানানো হয়। ২০১১ সালে জাতিসংঘের আদিবাসী বিষয়ক স্থায়ী ফোরামের ১১তম অধিবেশনে গৃহীত সুপারিশ বাস্তবায়নেরও আহ্বান জানানো হয়। বাংলাদেশের উপর ২০১৩ সালে ইউপিআরের অধিবেশনে সরকার কর্তৃক প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি অনুসারে সম্মেলনে নারী কণ্যাশিশুসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের জুম্ম জনগোষ্ঠীর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করারও আহ্বান জানানো হয়।

উক্ত অধিবেশনে ইউএনপি-এর ১১-সদস্য-বিশিষ্ট নতুন প্রেসিডেন্সী কমিটি গঠিত হয়। প্রেসিডেন্ট হিসেবে নাসের বোলাদাই (ইরানেরবালুচিস্তান পিপলস পার্টিরআন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রতিনিধি) এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে আবদিরাহমান মাহদি (সোমালিয়ারওগাদেন ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্টেরআন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক) নির্বাচিত হন। সম্মেলনের শুরুতে নতুন ৯টি সদস্যের আবেদন অনুমোদন করা হয় এবং ইউএনপিও- সংবিধানে তাদের স্বাক্ষর, নতুন সদস্যদের পতাকা ইউএনপিও- পতাকা বিনিময়ের মাধ্যমে নতুন সদস্যদের গ্রহণ করা হয়।

সম্মেলনে শেষ দিনে সম্মেলনের ১২টি সুপারিশ সম্বলিত জেনারেল রেজুরেশন সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ করা হয়। উক্ত রেজুলেশনে অপ্রতিনিধিত্বশীল জাতি জাতিগোষ্ঠীর মানবিক নিরাপত্তা, পরিবেশ, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক কল্যাণ সংস্কৃতির ক্ষেত্রে যে বৈষম্য বঞ্চনার উপর বিশেষ গুরুত্বারোপের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানানো হয়। এছাড়া অপ্রতিনিধিত্শীল জাতি জাতিগোষ্ঠীর ভূখন্ডে সরকার কর্তৃক সামরিকায়ন বন্ধ করা, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা বসতিকারী জনসংখ্যা সরিয়ে নেয়া, ভূমি জবরদখল বন্ধ করা এবং বিভিন্ন অঞ্চলে আদিবাসী সরকারের মধ্য স্বাক্ষরিত চুক্তি বা সমঝোতা বাস্তবায়নের জন্য আহ্বান জানানো হয়।

Friday, May 29, 2015

এই ধরনের অনুষ্ঠানে আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা সদস্যদের অবশ্যই রাখবেন-ভিডিও কনফারেন্সে বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা



আজ ৩০ মে ২০১৫ ইং সকাল ১০ ঘটিকায় মানণীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০১৫ সালের এস.এস.সি/সমমানের ফলাফল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন । সেখানে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ২০১৫ সালের এস.এস.সি/সমমানের  পরীক্ষার ফলাফল/পাশের হার সবার সামনে তুলে ধরেন । উক্ত ভিডিও কনফারেন্সে সরাসরি যোগ দেন রাঙ্গামাটি ও নীল ফামারী জেলা। রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই কনফারেন্সের আয়োজন করা হয় । এখানে অংশগ্রহণ করেন রাঙ্গামাটির সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার, মহিলা সাংসদ বেহম ফিরোজা বেগম চিনু,জেলা প্রশাসক মো: সামসুল আরেফিন, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জনাব দীপংকর তালুকদার, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ । সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শিক্ষামন্ত্রীর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আজ শিক্ষার অনেক অগ্রগতি হয়েছে  বলে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন । এবং অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ সময়ে এস.এস.সি পরীক্ষা চললেও তা সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে গুরুত্বারোপ করে বলেন । তিনি প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে রাঙ্গামাটি কলেজের ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে  বলে এবং তা খুব দ্রুত পুনর্ণির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান । এরপর তিনি প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য কামনা করে ও সুন্দরভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকায় আবাসিক বিদ্যালয় নির্মাণের জন্য শিক্ষামন্ত্রীকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান । সবশেষে তিনি রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসককে সম্বোধন করে বলেন “এই ধরনের অনুষ্ঠানে  আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা সদস্যদের অবশ্যই রাখবেন । কারণ আমরা শান্তিচুক্তি যাদের সাথে করেছি তাদের সাথে সবসময় সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে ।” 

Thursday, May 28, 2015

ট্রাফিক আইন মেনে গাড়ী চালাতে হবে -রাঙ্গাপানি উজানি ড্রাইভার কল্যাণ সমিতির পুনর্ণমিলনি অনুষ্ঠানে বললেন শ্রী ঊষাতন তালুকদার




আজ রাঙ্গাপানিতে “রাঙ্গাপানি উজানি ড্রাইভার কল্যাণ সমিতির পুনর্ণমিলনি অনুষ্ঠানে” প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ বাবু উষাতন তালুকদার । তিনি রাঙ্গাপানি গ্রামকে একটি আদর্শ গ্রাম হিসেবে গড়ে তুলতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান । এই গ্রামকে পড়ালেখা, খেলাধুলা ,কারিগরী শিক্ষা,সংস্কৃতি ইত্যাদির দিক দিয়ে স্বয়ংসম্পুর্ণ  গ্রামে পরিণত করার পরামর্শ দেন । তিনি বলেন,যে কোন কাজে  সফলতা না আসা পর্যন্ত লেগে থাকতে হবে এবং অন্যের কথায় কান না দিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হবে । আর চালকদের উদ্দেশ্যে বলেন ট্রাফিক আইন মেনে গাড়ী চালাতে এবং অর্জিত অর্থের কিছু অংশ সঞ্চয় করতে। চালকরা নিজেদেরকে দুর্বল না ভেবে এই পেশার পাশাপাশি উদ্যোগী হয়ে এই ধণের সমিতির মত আরো কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করতে হবে বলেও তিনি জানান। সবশেষে রাঙ্গাপানি গ্রামের ও চালক সমিতির উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি এবং মঙ্গল কামনা করেন । এছাড়াও নাগরিক কমিটির সভাপতি বাবু গৌতম দেওয়ান, বিশিষ্ট কন্ঠশিল্পী বাবু রনজিত দেওয়ান, রাঙ্গামাটি সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান বাবু পলাশ কুসুম চাকমা উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন । 

Saturday, May 23, 2015

কাপ্তাই লেকে মাছের পোনা অবমুক্ত করলেন রাঙ্গামাটির দুই সাংসদ ।

 
আজ ২৩ মে ২০১৫ বাংলাদেশ মৎস উন্নয়ন কর্পোরেশন (বি.এফ.ডি.সি),রাঙ্গামাটি কর্তৃক আয়োজিত “কাপ্তাই হ্রদে কার্প জাতীয় মাছের পোনা অবমুক্তকরণ” উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সকাল ১১:৫৫ মিনিটে মাছের পোনা অবমুক্ত করে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন সাংসদ শ্রী ঊষাতন তালুকদার ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের মহিলা সাংসদ বেগম ফিরোজা বেগম (চিনু)। এছাড়াও রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক জনাব মো:শামসুল আরেফিন, বি.এফ.ডি.সি-র চেয়ারম্যান জনাব ক্যিউয়াট কাস্টা এবং অন্যান্য সরকারী কর্মকর্তাগণ উক্ত অনুষ্ঠনে যোগদান করেন। এ সময় বক্তারা জেলে সম্প্রদায়সহ দেশের সকল স্তরের জনগণকে এই ঋতুতে মৎস সংরক্ষণের বিষয়ে সচেষ্ট থেকে জাতীয় মৎস সম্পদের অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান ।

Sunday, May 17, 2015

বিবেককে জাগ্রত করা,মানবতাকে বিকশিত করা ও মানুষকে ভাল করার কাজে নিয়োজিত আছেন স্কাউট কর্মীরা-ঊষাতন তালুকদার


আজ রাঙ্গামাটি কলেজ এলাকায় বাংলাদেশ স্কাউটস রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা রোভার কর্তৃক আয়োজিত পাচ দিনব্যাপী (১৬-২০ মে ২০১৫) ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার । তিনি উক্ত ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারী ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে কিছু শিক্ষামূলক ও উপদেশমূলক বক্তব্য প্রদান করেন । তিনি বলেন-‍" বিবেককে জাগ্রত করা,মানবতাকে বিকশিত করা ও মানুষকে ভাল করার কাজে নিয়োজিত আছেন স্কাউট কর্মীরা । পরোপকারী ও সুস্থ মনের মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে এবং গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে স্কাউট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । সমাজে একজন ভাল মানুষ হতে গেলে কিছু নিয়মশৃঙ্খলা মেনে চলতে হয় এবং অনেকগুলো গুণাবলীর অধিকারী হতে হয় । আর স্কাউট ক্যাম্পেইনে এই ধরনের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় ।এই ক্যাম্পেইন সুস্থভাবে,সফলভাবে ও সুন্দরভাবে যেন সম্পন্ন হয় এই কামনা করে আজ এই স্কাউট ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন করলাম ।" অনুষ্ঠানে ক্যাম্পেইনের কোর্স লিডার প্রফেসর কামাল উদ্দিন সহ আরো গন্যমাণ্য ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন ।
 

Tuesday, May 5, 2015

A Statement by Mr. Ushatan Talukder at the 14th Session of the United Nations Permanent Forum on Indigenous Issues (UNPFII)

A Statement by Mr. Ushatan Talukder at the 14th Session of the United Nations Permanent Forum on Indigenous Issues (UNPFII) held on 20 April - 01 May 2015 at the United Nations Headquarters in New York
Agenda Item 7: Human Rights
Madam Chairperson, distinguished delegates, indigenous brothers and sisters,
Human rights are rights inherent to all human beings and hence we Indigenous People are equally entitled to our human rights without discrimination. However, the indigenous people of the globe, including Bangladesh, continue to be subjected to various forms of human rights violations.
The historic Chittagong Hill Tracts (CHT) Accord was one of the bold steps taken by the then Prime Minister Sheikh Hasina led government to establish peace and harmony in that conflicting region. The CHT Accord of 1997 was expected to end militarization, systematic human rights violations and a culture of impunity, and allow indigenous people of the CHT to regain control over their lands, resources and local administration. However, the failure to fully implement the CHT Accord has led to widespread human rights violations and deprivation.
Bangladesh government implemented some provisions of the Accord. However, main issues of the Accord, particularly devolution of political authority, including general administration, law & order and police, remain unimplemented. The government claims that 48 provisions out of 72 provisions of the Accord have been implemented. This is untrue, misleading and misconceived. PCJSS asserts that only 25 provisions out of the 72 have been implemented. It means that two-thirds of the provisions of the Accord remain unimplemented until day.
Part D of the Accord deals with land disputes. The government claims two out of three provisions of this part have been implemented while the remaining has been partially implemented. Most importantly, resolution of land disputes has not even been started, 17 years after signing the Accord. Dozens of meetings have been held to draft amendments to the CHT Land Dispute Resolution Commission Act 2001 based upon a 13-point amendment proposal, including of the CHT Accord Implementation Committee on 20 January of this year. We do not see any tangible result of the aforesaid meetings and the numerous commitments of the government in this regard.
Instead of implementing the unimplemented provisions of the Accord, the government has, on the contrary, continuously violated the Accord, totally disregarding the mandatory consultation with CHT Regional Council on legislation concerning the CHT. The passage of the CHT Development Board Act 2014 (on 1 July 2014) and the Hill District Councils (Amendment) Acts 2014 are prime examples. The establishment of the University of Science & Technology and Medical College in Rangamati despite popular opposition are among other examples of the government’s arbitrary acts.
Through directive of the Ministry of Home Affairs on 7 January 2015, restrictions were imposed upon indigenous people to meet national/foreign organizations and individuals without the mandatory presence of local administration, army/BGB (Border Guards). No such restrictions were placed upon non-indigenous inhabitants of the CHT, thereby clearly demonstrating the racist decision, which is contrary to the Constitution of Bangladesh and the provisions of ICERD (International Convention on the Elimination of All Forms of Racial Discrimination), ratified by Bangladesh. These directives were supplemented with a prohibition against foreigners entering the CHT without the prior consent of the Home Ministry, to be taken a month in advance.
At the same time, the government has intensified its anti-accord and anti-Jumma programmes to evict the Jumma peoples from their ancestral lands and homesteads by clandestinely patronizing massive racist attacks on Jumma settlements, sponsoring forcible occupation of hundreds of acres of lands by the outsiders, declaring the swidden (Jum) and community lands as reserve forests, expanding and establishing army/BGB (Border Guard Bangladesh) camps and establishing tourism centres run by the army.
Against this backdrop, I, on behalf of CHT people, urge the Government of Bangladesh to declare an outline (roadmap) with timeframe for proper and speedy implementation of the CHT Accord. I also urge the Permanent Forum to take initiative to implement its resolutions adopted at the 10th session regarding implementation of CHT Accord.
May I also request the Permanent Forum to adopt recommendations urging the government of Bangladesh to declare a roadmap for proper implementation of CHT Accord.

Sunday, April 12, 2015

ফুল বিজু মানে পবিত্র,পবিত্র মন নিয়ে আমরা ফুল ভাসালাম - ফুল ভাসানো অনুষ্ঠানে ফুল ভাসিয়ে বললেন প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার



ফুল বিজু মানে পবিত্র,পবিত্র মন নিয়ে আমরা ফুল ভাসালাম - ফুল ভাসানো অনুষ্ঠানে ফুল ভাসিয়ে বললেন প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার । তিনি সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি বজায় রেখে ও সকলের মৌলিক অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারার আশাবাদ ব্যক্ত করে বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতি কামনা করেন ।

Irrespective of all race,religion and caste Mr.Ushatan Talukder-MP expresses his well-wishes on the occasion of indigenous peoples' festival Biju,Boisuk,Sangraing, Bishu,Bihu and Bengali New Year!





Irrespective of all race,religion and caste Mr.Ushatan Talukder-MP expresses his well-wishes on the occasion of indigenous peoples' festival Biju,Boisuk,Sangraing, Bishu,Bihu and Bengali New Year. He wishes happiness, peace, prosperity and secure life for all kinds of people. More ever , he urges everyone to celebrate the Biju festival beautifully and peacefully. 

বিজু,বৈসুক,সাংগ্রাইং,বিষু,বিহু ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার


জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে বিজু,বৈসুক,সাংগ্রাইং,বিষু,বিহু ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার । তিনি সকল স্তরের মানুষের সুখ,শান্তি ও শ্রীবৃদ্ধি এবং নিরাপদ জীবন কামনা করেন । আর সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে বিজু উৎসব পালন করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান ।

Thursday, April 9, 2015

সাংসদ ঊষাতন তালুকদারের উদ্যোগে মাদকের বিস্তার রোধকল্পে ও জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক মত বিনিময় সভা


বর্তমানে আমাদের সমাজে মাদকের সেবন ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে । যার ফলে যুব সমাজের অনেকেই বিপথে পরিচালিত হচ্ছে । ২৯৯ পার্বত্য রাঙ্গামাটির সাংসদ শ্রী ঊষাতন তালুকদারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে রাঙ্গামাটি বাসীন্দাদের মাঝে মাদকের অপকারিতা ও বিভিন্ন ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে মাদকবিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলার মাধ্যমে এই শহরকে একটি মাদকমুক্ত শহর হিসেবে গড়ে তোলা । শুধু কার্যক্রমই নয় বরং এটা তাঁর মনের মাঝে বহু আগে থেকেই গেঁথে থাকা এক লালিত স্বপ্ন । তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাবু ঊষাতন তালুকদারের প্রবল ইচ্ছানুসারে ও তাঁর উদ্যে‍াগে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকের মম্মেলন কক্ষে গত ০৯ মার্চ ২০১৫ খ্রী: এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয় । উক্ত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সুশীল সমাজের বিভিন্ন জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিবর্গ, বিভিন্ন ক্লাবের সভাপতি ও সদস্যবৃন্দ, মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, বেসরকারী সংস্থার নেতৃবৃন্দ, পুলিশ সুপার, রাঙ্গামাটি মেডিকেল হাসপাতালের সিভিল সার্জন, জেলা প্রশাসক, সাংবাদিকবৃন্দ, সরকারী ও বেসরকারী কর্মকর্তাগণ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ । প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার । তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন - “নতুন প্রজন্ম,যারা এই দেশের ভবিষ্যৎ ,মাদক সেবনের ফলে তারা তাদের নৈতিকতাকে ধ্বংস করে ফেলছে । তাহলে তাদের দিয়ে কিভাবে সোনার বাংলা হবে ? সুতরাং আমরা সবাই সচেতন হয়ে সকলের সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে অধিকতর যত্নসহকারে চেষ্টা করি যেন সবার মাঝে মাদকের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারি । কারা মাদক উৎপাদন করে?যারা অভাবে আছে,যাদের ভাল শিক্ষা-দীক্ষা নেই,চাকরী-বাকরী নেই,ব্যবসা-বাণিজ্য নেই তারাই মূলত মদ উৎপাদন করে ।সুতরাং বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থ‍া করতে হবে । তামাক চাষ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর । তামাকের পরিবর্তে অন্য ফসল উৎপাদনে কৃষকদের উৎসাহিত করতে হবে ।অভিভ‍াবকেরা তাদের ছেলেমেয়েরা ঠিকমত স্কুল-কলেজে যাচ্ছে কিনা,খাওয়া-দাওয়া করছে কিনা, নাকি কোথাও ঘুরে বেরাচ্ছে ইত্যাদি এসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে । এভাবে আসুন আমরা সবাই মিলে মাদকবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলে আমাদের যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করে সোনার দেশ বাংলাদেশ গড়ে তুলি ।”
এছাড়াও অনুষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন মাদকদ্রব্য যেমন -গাজা,হেরোইন,আফিন,ইয়াবা,ফেনসিডিল ইত্যাদি নেশাদ্রব্যের ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ‍‌আলোচনা করা হয় । সবশেষে রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক জনাব মো:সামসুল আরেফিন মাদক বিস্তার রোধকল্পে দশ জনের বিশেষ মনিটরিং কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান ।  

Saturday, April 4, 2015

আজ রাঙ্গামাটিতে শুরু হল পার্বত্য সাংস্কৃতিক উৎসব ও মেলা ২০১৫- শুভ উদ্বোধন করলেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার





প্রতি বছরের মত এ বছরও আদিবাসীদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব বিজু/সাংগ্রাই/বৈসুক/বিষু/বিহু উপলক্ষে আজ ০৪/০৪/২০১৫ ইং রোজ শনিবার রাঙ্গামাটিতে শুরু হল পার্বত্য সাংস্কৃতিক উৎসব ও মেলা ২০১৫। উদ্বোধক ও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উক্ত অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন -প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আদিবাসীরা তাদের যুগ যুগ ধরে চলে আসা সাংস্কৃতিক উৎসব উদযাপন করছে। চলমান বছরের শেষান্তে ও আগামী বছরের শুরুতে আদিবাসীরা এই ঐতিহ্যবাহী উৎসব বিজু উদযাপন করে থাকে । সুখ-দুঃখ,হাসি-কান্না,আনন্দ-বেদনা সব কিছু নিয়েই একটা মানুষের জীবন । তাই আদিবাসীরা বছরের শেষে সব ‍কিছুর হিসাব-নিকাশ করে,সব ধরনের গ্লানি মুছে আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়েই পুরাতন বছরটাকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরটাকে স্বগত জানায় ।প্রত্যেকের বাড়ীতে বাড়ীতে গিয়ে আনন্দ-মুখর পরিবেশে আদর আপ্যায়নের মাধ্যমে এই বিজু উৎসব পালিত হয় । বলি খেলা,পানি খেলার মত বিভিন্ন ধরনের আতদবাসীদের ঐতিহ্যবাহী খেলা-ধূলার আয়োজন করা হয় । তবে পার্বত্য এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ার কারণে একটা মানুষ মন খুলে প্রাণ থুলে হাসতে পারে না,গাইতে পারে না,বলতে পারে না যেমনটি বিজুর সময় আমাদের আদিবাসীরা্  "রেং" দিয়ে থাকে ।‍ আর তাই পার্বত্য এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছি এবং এর জন্য আপনাদেরও সকলে আন্তরিক সহযোগীতা কামনা করছি ।এই ধরনের উৎসব আয়োজন করার ফলে আদিবাসীদের সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও মেধা বিকাশের অভিব্যক্তি হয়ে থাকে । যেমন এখানকার এক ছেলের আঁকা ছবিটিকেই  UNICEF বেছে নিয়েছিল মনোগ্রাম হিসেবে । যাই হোক, আকের এই অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য ক্ষুদ্র-নৃ গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনষ্টিটিউট কর্তৃপক্ষকে এবং উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে ও সবার সু-স্বাস্থ্য কামনা করে সবাইকে বিজুর আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি । 
এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মো:সামসুল আরেফিন,রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু বৃষকেতু চাকমা এবং উৎসবপ্রিয় আদিবাসী জনতা ।             



 

Thursday, March 26, 2015

আজ ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাঙ্গামাটি শহীদ মীনার প্রাঙ্গনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার





আজ ২৬শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাঙ্গামাটি শহীদ মীনার প্রাঙ্গনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি  শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার । সকাল ৫:৫৬মিনিটে তিনি বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ৯:০০ টার দিকে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন । প্রতি বছরের ন্যায় রাঙ্গামাটি স্টেডিয়ামে এই অনুষ্ঠানটি  অনুষ্ঠিত হয় । রাঙ্গামাটি শহরের বিভিন্ন বিদ্যালয়,ক্রীড়া সংস্থা,পুলিশ বাহীনিসহ অন্যান্য শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান এখানে অংশগ্রহণ করে । সংসদ সদস্য বাবু ঊষাতন তালুকদার,মহিলা সাংসদ বেগম ফিরোজা বেগম (চিনু),জেলা প্রশাসক মো:সামসুল আরেফিন এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেন । অনুষ্ঠান শেষে তাঁরা বিজয়ীদের হাতে পুরষ্কার ও ক্রেস্ট তুলে দেন।




Friday, March 20, 2015

রাংগাপানিতে ক্ষতিগ্রস্স্থদের মাঝে মাননীয় সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদারের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ।

আজ ২০ মার্চ রোজ শুক্রবার সকাল ৯:৪০ টার দিকে রাংগাপানি গ্রামের আলুটিলা এলাকায় একটি অগ্নিকান্ডে ৩টি বাড়ি সম্পূর্ণরূপে পুড়ে ছাই হয়ে যায় । ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মাননীয় এম পি মহোদয়ের প্রতিনিধিদল ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে তৎক্ষণাৎ ত্রাণ সামগ্রী (চাল,লবণ,কম্বল,হাড়ি-পাতিল,বালতি,তেল,সাবান ইত্যাদি) বিতরণ করেন । এতে তারা খুব খুশী হন এবং সাংসদ ঊষাতন তালুকদারের দীর্ঘায়ূ ও উন্নতি কামনা করেন ।



Thursday, March 19, 2015

স্বাস্থ্য মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করার একতরফা সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে প্রেস বিজ্ঞপ্তি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি - ঊষাতন তালুকদারসংসদ সদস্য২৯৯পাব‍র্ত্য রাঙামাটি- তারিখ: ১৯ মার্চ ২০১৫
# রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজ এর পরিচালনা বো‍র্ডে জনসংহতি সমিতির একজন প্রতিনিধিকে অন্ত‍র্ভুক্ত করার কথা উঠলেও এ ধরনের কোন সিদ্ধান্ত হয়নি...

# এমতাবস্থায়,রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম আপাতত: স্থপিত রেখে রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজে ভর্তি-হওয়া ছাত্রছাত্রীদের দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে বন্টন করে দেয়ার আবারও দাবি জানাচ্ছি

Tuesday, March 17, 2015

গত ১৫ ই মার্চ দিঘীনালায় সংঘটিত সহিংস ঘটনায় সাংসদ বাবু ঊষাতন তালুকদারের উদ্বেগ প্রকাশ !

গত ১৫ ই মার্চ ২০১৫ইং তারিখে দিঘীনালায় সংঘটিত সহিংস ঘটনায়  উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ২৯৯ পার্বত্য রাঙ্গামাটির সাংসদ বাবু ঊষাতন তালুকদার । সমস্যাটি শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের জন্য তিনি আন্তরিকভাবে সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ।

Mr.Ushatan Talukder -MP expressed his concern on the violent incident took place at Dighinala in Khagrachari district on 15th March 2015.

Mr.Ushatan Talukder -member of parliament of Rangamati Hill Tracts, expressed his concern on the violent incident took place at Dighinala in Khagrachari district on 15th March 2015.He cordially urged all to solve the raised problem fast and peacefully.


Tuesday, March 10, 2015

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বিজয়ের উল্লাসে রাঙ্গামাটিতে আনন্দ র‌্যালি -অংশগ্রহণ করে অভিনন্দন জানালেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার









আজ ১০ মার্চ বিকাল ৩:৩০ মিনিটে রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের প্রধান ফটক থেকে শুরু হয় একটি আনন্দ র‌্যালী। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের দ্বিতীয় রাউন্ড খেলা নিশ্চিত হওয়ায় তাদেরকে অভিনন্দন জানাতে এই আনন্দ র‌্যালীর আয়োজন করা হয় রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ ও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে। রাঙ্গামাটির সংসদ সদস্য বাবু ঊষাতন তালুকদার, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু নিখিল কুমার চাকমা, জেলা প্রশাসক মো: সামসুল আরেফিন, পুলিশ সুপার সাঈদ তারিকুল হাসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উক্ত র‌্যালীর নেতৃত্ব দেন ।এই র‌্যালীটি রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের প্রধান ফটক থেকে  শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পৌরসভা পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সাংসদ ঊষাতন তালুকদার টাইগারদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন -“আসলে বাংলাদেশ চাইলে সবকিছু করতে পারে এবং ভবিষ্যতে যেন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের সেই কাঙ্খিত শিরোপাও ছিনিয়ে আনতে পারে সেই কামনা করছি আর আমরা এই বিজয়ের মাসে এখানে সবাই একত্রিত হয়ে, সম্মিলিতভাবে বিজয়ী খেলোয়ারদের পাশাপাশি মিুক্তিযুদ্ধে শহীদদেরও স্মরণ করে শ্রদ্ধা জানালাম। এভাবে  আমরা পরবর্তীতে বাংলাদেশের মানুষ সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে দাড়াতে পারব এই আশা রেখে সবাইকে আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি ’’।
এগিয়ে যাও বাংলাদেশ...বাংলাদেশ....বাংলাদেশ...এই শ্লোগানকে নিয়ে বিভিন্ন ক্রীড়া সংগঠন, সামাজিক সংগঠন ও বিভিন্ন স্তরের মানুষওএই র‌্যালীতে অংশগ্রহণ করেন।