Sunday, April 12, 2015

ফুল বিজু মানে পবিত্র,পবিত্র মন নিয়ে আমরা ফুল ভাসালাম - ফুল ভাসানো অনুষ্ঠানে ফুল ভাসিয়ে বললেন প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার



ফুল বিজু মানে পবিত্র,পবিত্র মন নিয়ে আমরা ফুল ভাসালাম - ফুল ভাসানো অনুষ্ঠানে ফুল ভাসিয়ে বললেন প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার । তিনি সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি বজায় রেখে ও সকলের মৌলিক অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারার আশাবাদ ব্যক্ত করে বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতি কামনা করেন ।

Irrespective of all race,religion and caste Mr.Ushatan Talukder-MP expresses his well-wishes on the occasion of indigenous peoples' festival Biju,Boisuk,Sangraing, Bishu,Bihu and Bengali New Year!





Irrespective of all race,religion and caste Mr.Ushatan Talukder-MP expresses his well-wishes on the occasion of indigenous peoples' festival Biju,Boisuk,Sangraing, Bishu,Bihu and Bengali New Year. He wishes happiness, peace, prosperity and secure life for all kinds of people. More ever , he urges everyone to celebrate the Biju festival beautifully and peacefully. 

বিজু,বৈসুক,সাংগ্রাইং,বিষু,বিহু ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার


জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে বিজু,বৈসুক,সাংগ্রাইং,বিষু,বিহু ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার । তিনি সকল স্তরের মানুষের সুখ,শান্তি ও শ্রীবৃদ্ধি এবং নিরাপদ জীবন কামনা করেন । আর সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে বিজু উৎসব পালন করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান ।

Thursday, April 9, 2015

সাংসদ ঊষাতন তালুকদারের উদ্যোগে মাদকের বিস্তার রোধকল্পে ও জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক মত বিনিময় সভা


বর্তমানে আমাদের সমাজে মাদকের সেবন ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে । যার ফলে যুব সমাজের অনেকেই বিপথে পরিচালিত হচ্ছে । ২৯৯ পার্বত্য রাঙ্গামাটির সাংসদ শ্রী ঊষাতন তালুকদারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে রাঙ্গামাটি বাসীন্দাদের মাঝে মাদকের অপকারিতা ও বিভিন্ন ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে মাদকবিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলার মাধ্যমে এই শহরকে একটি মাদকমুক্ত শহর হিসেবে গড়ে তোলা । শুধু কার্যক্রমই নয় বরং এটা তাঁর মনের মাঝে বহু আগে থেকেই গেঁথে থাকা এক লালিত স্বপ্ন । তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাবু ঊষাতন তালুকদারের প্রবল ইচ্ছানুসারে ও তাঁর উদ্যে‍াগে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকের মম্মেলন কক্ষে গত ০৯ মার্চ ২০১৫ খ্রী: এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয় । উক্ত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সুশীল সমাজের বিভিন্ন জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিবর্গ, বিভিন্ন ক্লাবের সভাপতি ও সদস্যবৃন্দ, মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, বেসরকারী সংস্থার নেতৃবৃন্দ, পুলিশ সুপার, রাঙ্গামাটি মেডিকেল হাসপাতালের সিভিল সার্জন, জেলা প্রশাসক, সাংবাদিকবৃন্দ, সরকারী ও বেসরকারী কর্মকর্তাগণ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ । প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার । তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন - “নতুন প্রজন্ম,যারা এই দেশের ভবিষ্যৎ ,মাদক সেবনের ফলে তারা তাদের নৈতিকতাকে ধ্বংস করে ফেলছে । তাহলে তাদের দিয়ে কিভাবে সোনার বাংলা হবে ? সুতরাং আমরা সবাই সচেতন হয়ে সকলের সম্মিলিত প্রয়াসের মাধ্যমে অধিকতর যত্নসহকারে চেষ্টা করি যেন সবার মাঝে মাদকের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারি । কারা মাদক উৎপাদন করে?যারা অভাবে আছে,যাদের ভাল শিক্ষা-দীক্ষা নেই,চাকরী-বাকরী নেই,ব্যবসা-বাণিজ্য নেই তারাই মূলত মদ উৎপাদন করে ।সুতরাং বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থ‍া করতে হবে । তামাক চাষ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর । তামাকের পরিবর্তে অন্য ফসল উৎপাদনে কৃষকদের উৎসাহিত করতে হবে ।অভিভ‍াবকেরা তাদের ছেলেমেয়েরা ঠিকমত স্কুল-কলেজে যাচ্ছে কিনা,খাওয়া-দাওয়া করছে কিনা, নাকি কোথাও ঘুরে বেরাচ্ছে ইত্যাদি এসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে । এভাবে আসুন আমরা সবাই মিলে মাদকবিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলে আমাদের যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করে সোনার দেশ বাংলাদেশ গড়ে তুলি ।”
এছাড়াও অনুষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন মাদকদ্রব্য যেমন -গাজা,হেরোইন,আফিন,ইয়াবা,ফেনসিডিল ইত্যাদি নেশাদ্রব্যের ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ‍‌আলোচনা করা হয় । সবশেষে রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক জনাব মো:সামসুল আরেফিন মাদক বিস্তার রোধকল্পে দশ জনের বিশেষ মনিটরিং কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান ।  

Saturday, April 4, 2015

আজ রাঙ্গামাটিতে শুরু হল পার্বত্য সাংস্কৃতিক উৎসব ও মেলা ২০১৫- শুভ উদ্বোধন করলেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার





প্রতি বছরের মত এ বছরও আদিবাসীদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব বিজু/সাংগ্রাই/বৈসুক/বিষু/বিহু উপলক্ষে আজ ০৪/০৪/২০১৫ ইং রোজ শনিবার রাঙ্গামাটিতে শুরু হল পার্বত্য সাংস্কৃতিক উৎসব ও মেলা ২০১৫। উদ্বোধক ও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উক্ত অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন -প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আদিবাসীরা তাদের যুগ যুগ ধরে চলে আসা সাংস্কৃতিক উৎসব উদযাপন করছে। চলমান বছরের শেষান্তে ও আগামী বছরের শুরুতে আদিবাসীরা এই ঐতিহ্যবাহী উৎসব বিজু উদযাপন করে থাকে । সুখ-দুঃখ,হাসি-কান্না,আনন্দ-বেদনা সব কিছু নিয়েই একটা মানুষের জীবন । তাই আদিবাসীরা বছরের শেষে সব ‍কিছুর হিসাব-নিকাশ করে,সব ধরনের গ্লানি মুছে আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়েই পুরাতন বছরটাকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরটাকে স্বগত জানায় ।প্রত্যেকের বাড়ীতে বাড়ীতে গিয়ে আনন্দ-মুখর পরিবেশে আদর আপ্যায়নের মাধ্যমে এই বিজু উৎসব পালিত হয় । বলি খেলা,পানি খেলার মত বিভিন্ন ধরনের আতদবাসীদের ঐতিহ্যবাহী খেলা-ধূলার আয়োজন করা হয় । তবে পার্বত্য এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ার কারণে একটা মানুষ মন খুলে প্রাণ থুলে হাসতে পারে না,গাইতে পারে না,বলতে পারে না যেমনটি বিজুর সময় আমাদের আদিবাসীরা্  "রেং" দিয়ে থাকে ।‍ আর তাই পার্বত্য এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছি এবং এর জন্য আপনাদেরও সকলে আন্তরিক সহযোগীতা কামনা করছি ।এই ধরনের উৎসব আয়োজন করার ফলে আদিবাসীদের সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও মেধা বিকাশের অভিব্যক্তি হয়ে থাকে । যেমন এখানকার এক ছেলের আঁকা ছবিটিকেই  UNICEF বেছে নিয়েছিল মনোগ্রাম হিসেবে । যাই হোক, আকের এই অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য ক্ষুদ্র-নৃ গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনষ্টিটিউট কর্তৃপক্ষকে এবং উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে ও সবার সু-স্বাস্থ্য কামনা করে সবাইকে বিজুর আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি । 
এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মো:সামসুল আরেফিন,রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু বৃষকেতু চাকমা এবং উৎসবপ্রিয় আদিবাসী জনতা ।