ফুল বিজু মানে পবিত্র,পবিত্র মন নিয়ে আমরা ফুল ভাসালাম - ফুল ভাসানো অনুষ্ঠানে ফুল ভাসিয়ে বললেন প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার । তিনি সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি বজায় রেখে ও সকলের মৌলিক অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারার আশাবাদ ব্যক্ত করে বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতি কামনা করেন ।
Sunday, April 12, 2015
ফুল বিজু মানে পবিত্র,পবিত্র মন নিয়ে আমরা ফুল ভাসালাম - ফুল ভাসানো অনুষ্ঠানে ফুল ভাসিয়ে বললেন প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার
ফুল বিজু মানে পবিত্র,পবিত্র মন নিয়ে আমরা ফুল ভাসালাম - ফুল ভাসানো অনুষ্ঠানে ফুল ভাসিয়ে বললেন প্রধান অতিথি সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার । তিনি সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি বজায় রেখে ও সকলের মৌলিক অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারার আশাবাদ ব্যক্ত করে বাংলাদেশের সার্বিক অগ্রগতি কামনা করেন ।
Irrespective of all race,religion and caste Mr.Ushatan Talukder-MP expresses his well-wishes on the occasion of indigenous peoples' festival Biju,Boisuk,Sangraing, Bishu,Bihu and Bengali New Year!
বিজু,বৈসুক,সাংগ্রাইং,বিষু,বিহু ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার
Thursday, April 9, 2015
সাংসদ ঊষাতন তালুকদারের উদ্যোগে মাদকের বিস্তার রোধকল্পে ও জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে করণীয় শীর্ষক মত বিনিময় সভা
এছাড়াও অনুষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন মাদকদ্রব্য যেমন -গাজা,হেরোইন,আফিন,ইয়াবা,ফেনসিডিল ইত্যাদি নেশাদ্রব্যের ক্ষতিকারক দিকগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় । সবশেষে রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক জনাব মো:সামসুল আরেফিন মাদক বিস্তার রোধকল্পে দশ জনের বিশেষ মনিটরিং কমিটি গঠন করা হবে বলে জানান ।
Saturday, April 4, 2015
আজ রাঙ্গামাটিতে শুরু হল পার্বত্য সাংস্কৃতিক উৎসব ও মেলা ২০১৫- শুভ উদ্বোধন করলেন সাংসদ ঊষাতন তালুকদার
প্রতি বছরের মত এ বছরও আদিবাসীদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব বিজু/সাংগ্রাই/বৈসুক/বিষু/বিহু উপলক্ষে আজ ০৪/০৪/২০১৫ ইং রোজ শনিবার রাঙ্গামাটিতে শুরু হল পার্বত্য সাংস্কৃতিক উৎসব ও মেলা ২০১৫। উদ্বোধক ও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উক্ত অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য শ্রী ঊষাতন তালুকদার। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন -প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও আদিবাসীরা তাদের যুগ যুগ ধরে চলে আসা সাংস্কৃতিক উৎসব উদযাপন করছে। চলমান বছরের শেষান্তে ও আগামী বছরের শুরুতে আদিবাসীরা এই ঐতিহ্যবাহী উৎসব বিজু উদযাপন করে থাকে । সুখ-দুঃখ,হাসি-কান্না,আনন্দ-বেদনা সব কিছু নিয়েই একটা মানুষের জীবন । তাই আদিবাসীরা বছরের শেষে সব কিছুর হিসাব-নিকাশ করে,সব ধরনের গ্লানি মুছে আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়েই পুরাতন বছরটাকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরটাকে স্বগত জানায় ।প্রত্যেকের বাড়ীতে বাড়ীতে গিয়ে আনন্দ-মুখর পরিবেশে আদর আপ্যায়নের মাধ্যমে এই বিজু উৎসব পালিত হয় । বলি খেলা,পানি খেলার মত বিভিন্ন ধরনের আতদবাসীদের ঐতিহ্যবাহী খেলা-ধূলার আয়োজন করা হয় । তবে পার্বত্য এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ার কারণে একটা মানুষ মন খুলে প্রাণ থুলে হাসতে পারে না,গাইতে পারে না,বলতে পারে না যেমনটি বিজুর সময় আমাদের আদিবাসীরা্ "রেং" দিয়ে থাকে । আর তাই পার্বত্য এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছি এবং এর জন্য আপনাদেরও সকলে আন্তরিক সহযোগীতা কামনা করছি ।এই ধরনের উৎসব আয়োজন করার ফলে আদিবাসীদের সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও মেধা বিকাশের অভিব্যক্তি হয়ে থাকে । যেমন এখানকার এক ছেলের আঁকা ছবিটিকেই UNICEF বেছে নিয়েছিল মনোগ্রাম হিসেবে । যাই হোক, আকের এই অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য ক্ষুদ্র-নৃ গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনষ্টিটিউট কর্তৃপক্ষকে এবং উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে ও সবার সু-স্বাস্থ্য কামনা করে সবাইকে বিজুর আগাম শুভেচ্ছা জানিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি ।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মো:সামসুল আরেফিন,রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু বৃষকেতু চাকমা এবং উৎসবপ্রিয় আদিবাসী জনতা ।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মো:সামসুল আরেফিন,রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু বৃষকেতু চাকমা এবং উৎসবপ্রিয় আদিবাসী জনতা ।
Subscribe to:
Posts (Atom)